• সেরা লেখা

ভয়জার ১ থেকে দৃশ্যমান সূর্যের ও পৃথিবীর ছবি

লেখকঃ mahmudul hasan shakil

২৩৪৯

ভয়জার ১ থেকে দৃশ্যমান সূর্যের ও পৃথিবীর ছবি।

ভয়জার ১ থেকে দৃশ্যমান সূর্যের ও পৃথিবীর ছবি।

দিনের বেলা আকাশে চাঁদ দেখা যায় কীভাবে?

লেখকঃ Sammo

২৩০৮

আসলে দিনের বেলা যেহেতু আকাশে সূর্যই সবচেয়ে উজ্জলভাবে বিরাজ করে, সেহেতু চাঁদ আকাশে দেখা গেলেও লক্ষণীয়ভাবে ফুটে ওঠে না। রাতে চাঁদই একমাত্র উজ্জ্বলতম বস্তু হিসেবে ফুটে উঠে। পৃথিবীর চারদিকে একবার প্রদক্ষিণের সময় ২৪ ঘণ্টা সময়কালে চাঁদ সারা আকাশেই বিরাজ করে। এর কত অংশ আমরা পৃথিবী থেকে দেখতে পারি, তা নির্ভর করে চন্দ্রকলার ওপর বা চাঁদের কত অংশ নির্দিষ্ট সময়ে সূর্যের আলোয় আলোকিত হয়, তার ওপর।

আসলে দিনের বেলা যেহেতু আকাশে সূর্যই সবচেয়ে উজ্জলভাবে বিরাজ করে, সেহেতু চাঁদ আকাশে দেখা গেলেও লক্ষণীয়ভাবে ফুটে ওঠে না। রাতে চাঁদই একমাত্র উজ্জ্বলতম বস্তু হিসেবে ফুটে উঠে। পৃথিবীর চারদিকে

কসমিক রেডিয়েশন বা মহাজাগতিক রশ্মি কী?

লেখকঃ মীর তাফহীম মাহমুদ

২১০৭

মহাজাগতিক রশ্মি হলো অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণার স্রোত। বহির্বিশ্ব থেকে ওই সব কণা এসে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করে। কণার ওই বারিবর্ষণ এক অবিশ্রান্ত প্রক্রিয়া। মহাজাগতিক রশ্মিতে থাকে শতকরা ৮৯ ভাগ প্রোটন, ৯ ভাগ বিকিরণ এবং ২ ভাগ থাকে কার্বন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন ও লোহার ভারি নিউক্লিয়াস। এগুলোই হলো প্রাইমারি মহাজাগতিক রশ্মি। প্রায় আলোর বেগেই ওরা ছুটে চলে।

মহাজাগতিক রশ্মি হলো অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণার স্রোত। বহির্বিশ্ব থেকে ওই সব কণা এসে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করে। কণার ওই বারিবর্ষণ এক অবিশ্রান্ত প্রক্রিয়া। মহাজাগতিক রশ্মিতে থাকে শত

লিখেছেন Alvi Saadman মহাকাশে হাজার হাজার আলোর ‘ঝাড়বাতি’!

হাজার বাতির আলোয় তা রীতিমতো ঝকঝকে আলো ছড়াচ্ছে মহাকাশে। যেন ‘হাজার হাজার আলোর ঝাড়বাতি’! এত উজ্জ্বল ‘ঝাড়বাতি’ এর আগে আর দেখা যায়নি এই ব্রহ্মাণ্ডের আর কোথাও। জ্যোতির্বিজ্ঞানের পরিভাষায় এই ‘মহাজাগতিক ঝাড়বাতি’কে বলে ‘পালসার’। বিস্তারিত

লিখেছেন Alvi Saadman মহাকাশে গেলেই কমে যাবে বয়স!

স্কট ও মার্ক যমজ ভাই। কিন্তু মহাকাশে কাটিয়ে আসা স্কটকে মার্কের চেয়ে বয়সে বেশ খানিকটা কম লাগছিল। এমন তো হওয়ার কথা নয়। এক বছর আগেও দুই যমজের মধ্যে কোনো ফারাক পেতেন না কেউ। বিস্তারিত

লিখেছেন Alvi Saadman নক্ষত্র সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য!

নক্ষত্র সৃষ্টির শুরুতে মহাকাশের বিশাল অঞ্চল জুড়ে ছিল শীতল হাইড্রোজেন, হিলিয়ামসহ অন্যান্য পরমাণু এবং এদেরকে ধূলিমেঘ বলে। ধূলিমেঘের প্রায় ৭৫% হাইড্রোজেন, ২৪% হিলিয়াম এবং কার্বন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন সহ অন্যান্য গ্যাস ১% ছিল। বিস্তারিত

লিখেছেন Alvi Saadman পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে আরেকটি চাঁদ’!

নাসার একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, চাঁদের পাশাপাশি নতুন করে এক গ্রহাণু বা ‘ছোট চাঁদ’ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। এটি আকারে একটি গরু বা জলহস্তীর সমান! বিস্তারিত

লিখেছেন Alvi Saadman মঙ্গল গ্রহে বেলচা দিয়ে খুঁড়লেই মিলবে পানি!!

সম্প্রতি আমেরিকান জিওগ্রাফিকাল ইউনিয়ন জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, মঙ্গলপৃষ্ঠে বরফের সন্ধান মিলেছে। এই গ্রহের মাত্র এক ইঞ্চি নিচেই বরফ রয়েছে, যা বেলচা দিয়ে খুঁড়লেই বেরিয়ে আসবে। বিস্তারিত

লিখেছেন Alvi Saadman পৃথিবী থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি দিনটা যেদিন মুছে যাবে...

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানান, পৃথিবীর নিজের অক্ষের চার দিকে ঘূর্ণনের গতি উত্তরোত্তর কমে আসছে। চাঁদ আমাদের ছেড়ে একটু একটু করে দূরে চলে যাচ্ছে। তার ফলে, আমাদের ওপর চাঁদের টান (‘টাইডাল ফ্রিকশন’) কমে যাচ্ছে। তাই একটু একটু করে বেড়ে যাচ্ছে দিনের আয়ু। এ ভাবে এক সময় হারিয়ে যাবে ২৯ ফেব্রুয়ারি। বিস্তারিত

লিখেছেন Alvi Saadman কৃষ্ণগহ্বর: মহাবিশ্বের এক রহস্যময় বস্তু

যখন একটা নক্ষত্রের সামগ্রিক ভর এতোটাই বেশি হয় যে সেটা বাঁক তৈরি করতে করতে একটা গহ্বর তৈরি করে, তখন সেটাকে কৃষ্ণগহ্বর বলে। কিন্তু আমরা যখন ব্ল্যাকহোলের দিকে তাকাই তখন আমরা আসলে কৃষ্ণগহ্বর দেখি না। যেটা দেখি সেটাকে বলা হয় দ্যা ইভেন্ট হরিজন! বিস্তারিত

টপ লেখক

নাম পোস্ট
Alvi Saadman 83
মীর তাফহীম মাহমুদ 12
Sammo 10
Md. Golam Rabbani Dukhu Mia 5
Adib Akhand 4
নাম পোস্ট
আবু সালেহ মুসা বিন সমসের ১১৩
আবু ফয়সাল আহমেদ ০০
জুনায়েদ হোসেন ১১৪
আবু ফয়সাল আহমেদ ০০
জুনায়েদ হোসেন ১১৪

পয়েন্ট বোর্ড

নাম পয়েন্ট
আবু সালেহ মুসা বিন সমসের ১১৩
আবু ফয়সাল আহমেদ ০০
জুনায়েদ হোসেন ১১৪
নাম পয়েন্ট
আবু সালেহ মুসা বিন সমসের ১১৩
আবু ফয়সাল আহমেদ ০০
জুনায়েদ হোসেন ১১৪
আবু ফয়সাল আহমেদ ০০
জুনায়েদ হোসেন ১১৪
নাম পয়েন্ট
আবু সালেহ মুসা বিন সমসের ১১৩
আবু ফয়সাল আহমেদ ০০

টাইম মেশিন